এবারই প্রথম খেলতে নেমেছিলেন লেভার কাপ। আর তাতেই বাজিমাত কার্লোস আলকারাসের। লেভার কাপ একক পারফরম্যান্সের টুর্নামেন্ট না হলেও ইউরোপকে শিরোপা জেতাতে কোর্টে নেতৃত্ব দিয়েছেন ২১ বছর বয়সী এই স্প্যানিয়ার্ডই। একক ও দ্বৈত মিলিয়ে মোট ৯টি ম্যাচ খেলেছেন—জিতেছেন আটটিতেই। বাকি বিশ্ব দলের টেলর ফ্রিটজকে ৬-২, ৭-৫ গেম
উইম্বলডনকে বিবেচনা করা হয় বিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো ও মর্যাদাপূর্ণ টেনিস প্রতিযোগিতা হিসেবে। ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে বসে টেনিসের এই আসর। ১৮৭৭ সালের এই দিনে অর্থাৎ ৯ জুলাই প্রথম শুরু হয় প্রতিযোগিতাটি। চলুন তবে আজ জেনে নিই উইম্বলডন প্রতিযোগিতা নিয়ে মজার কিছু তথ্য
সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ে টেনিস কিংবদন্তি রজার ফেদেরারকে অনেক আগেই ছাড়িয়ে গেছেন নোভাক জোকোভিচ। এবার সার্বিয়ান টেনিস তারকা ফেডকে ছুঁয়ে ফেললেন সর্বোচ্চ লরিয়াস অ্যাওয়ার্ডস জয়েও।
ডকুমেন্টারিতে শুধু ফেদেরারই থাকবেন না তাঁর সঙ্গে থাকছেন টেনিস প্রতিদ্বন্দ্বীরাও। বিশেষ করে নাদাল, নোভাক জোকোভিচ এবং অ্যান্ডি মারের সাক্ষাৎকার। টেনিস কিংবদন্তিদের সঙ্গে ডকুমেন্টারিতে থাকবে সুইস তারকার স্ত্রী মিরকা ফেদেরারের সাক্ষাৎকারও। এতে পেশাদার টেনিসে নাদাল-ফেদেরারে দেখা না মিললেও ডকুমেন্টারিতে ত
লিওনেল মেসি ও রজার ফেদেরার দুজনেই ক্রীড়াঙ্গনের কিংবদন্তি। ভিন্ন ভিন্ন খেলার তারকা হলেও একে অপরের মধ্যে সম্পর্ক দুর্দান্ত এবং পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধও। দুজনের পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের নমুনা আবারও পাওয়া গেল।
রেকর্ড গড়া নতুন নয় লিওনেল মেসির। প্রতি ম্যাচেই করছেন কোনো না কোনো রেকর্ড। আজ জ্যামাইকার বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ের ম্যাচেও জোড়া গোলে নতুন রেকর্ড গড়েছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। একের পর এক ম্যাচ জয়ের নায়ক মেসিকে নিয়ে
কান্না বড় সংক্রামক। একজনের কান্না আরেকজনকে ছুঁয়ে যাবে—এর চেয়ে আবেগের ভালো বহিঃপ্রকাশ আর কি হতে পারে? রজার ফেদেরার কাঁদছেন, সেই কান্না স্পর্শ করে যাচ্ছে তাঁরই পাশে বসা আরেক টেনিস মহাতারকা রাফায়েল নাদালকে। পাশাপাশি বসা দুই কিংবদন্তির ভেজা চোখ শুধু টেনিসেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, সেটা ছুঁয়ে গেছে পুরো বিশ্ব ক্
লেভার কাপের উদ্বোধনী দিনেই টেনিসকে বিদায় জানিয়েছেন রজার ফেদেরার। বিদায়ী ম্যাচে গত রাতে ফেদেরারের দ্বৈতের সঙ্গী ছিলেন রাফায়েল নাদাল। সুইস মহাতারকার বিদায়ের দিনে আবেগ লুকিয়ে রাখতে পারেননি নাদাল। ফুপিয়ে ফুপিয়ে কেঁদেছেন তিনিও।
রজার ফেদেরারের বিদায়ের পর এবার লেভার কাপ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন রাফায়েল নাদাল। কাল ম্যাচ শেষে টুর্নামেন্ট থেকে সরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন স্প্যানিশ টেনিস তারকা।
বিদায়ী ভাষণের শুরুতে মুখে হাসি ফুটিয়ে রজার ফেদেরার বললেন, ‘দিনটা দারুণ। সবাইকে বলেছি, আমি খুশি। খারাপ লাগছে না।’ ‘খারাপ লাগছে না’ বললেন বটে, কিন্তু কিছুক্ষণ পরই অকৃত্রিম হাসি মিলিয়ে গেল লন্ডনের ওটু
রজার ফেদেরার গত সপ্তাহেই ঘোষণা দিয়েছেন লেভার কাপেই তাঁর ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ হতে যাচ্ছে। আজ রাতেই ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচটি খেলতে নামবেন ‘টেনিসের রাজা’। টুর্নামেন্টে একটি ম্যাচেই খেলবেন তিনি বন্ধু রাফায়েল নাদালের সঙ্গে ডাবলসে জুটি গড়ে। এর জন্য লেভার কাপ কর্তৃপক্ষের কাছে নিজের ইচ্ছাও প্রকাশ করেছিলেন স
লেভার কাপ শুরু হচ্ছে আগামী শুক্রবার। এ টুর্নামেন্ট দিয়েই টেনিস ক্যারিয়ারের ইতি টানবেন কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। টুর্নামেন্টে একটি মাত্র ম্যাচই খেলবেন তিনি। তাই ক্যারিয়ারের বিদায়ী ম্যাচে বন্ধু রাফায়েল নাদালের সঙ্গে ডাবলস খেলতে চান ফেদেরার।
টেনিসের কিংবদন্তি রজার ফেদেরার। যাঁর রয়েছে শুধু অগণিত ভক্ত। টেনিস থেকে এমন একজন ব্যক্তিত্বের অবসরের ঘোষণায় ক্রীড়াঙ্গনে শুরু হয়েছে হাহাকার। ক্রীড়াঙ্গন বলার কারণ, তিনি শুধু টেনিস খেলোয়াড়দের আদর্শ নন, অন্যান্য খেলোয়াড়দেরও আদর্শ। বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের উদীয়মান থেকে কিংবদন্তি সবার আদর্শ তিনি। বিদায়বেলায় তাঁক
চোটের সঙ্গে লড়ছিলেন অনেক দিন হলো। অবশেষে টেনিসকে বিদায়ই জানিয়ে দিলেন রজার ফেদেরার। ২০টি গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী ফেদেরার এ মাসের লেভার কাপ খেলেই বিদায় জানাবেন টেনিসকে। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেই অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন সুইস তারকা।
অন্য খেলার কিংবদন্তিদের একসঙ্গে প্রায়ই খেলতে দেখা যায়। কিন্তু টেনিসে সে সুযোগ আসে খুব কম। এবার টেনিস অনুরাগীদের অপেক্ষার পালা ফুরোচ্ছে। প্রথমবার একসঙ্গে খেলবেন এই শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ তারকারা। টেনিসের ‘বিগ ফোর’ নামে পরিচিত রজার ফেদেরার...
লম্বা সময় ধরে টেনিস কোর্টের বাইরে রজার ফেদেরার। হাঁটুর চোট কোর্টে ফিরতেই দিচ্ছে না তাঁকে। এরপরও অবশ্য হাল ছাড়তে চান না এই সুইস কিংবদন্তি। আবার ফিরতে চান কোর্টে। বিশেষ করে উইম্বলডনে আরেকবার খেলতে চান তিনি।
আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভালোবাসার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দিনের প্রয়োজন নেই। তবে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসার প্রতীক ও প্রকাশের দিন হিসেবে পালন করা হচ্ছে অনেক দিন ধরে। ভালোবাসার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বিশেষভাবে এই দিনটি উদ্যাপন করে সারা বিশ্বের মানুষ।